শিলিগুড়ি,১৭মে,তন্ময় চক্রবর্তী:দোকান খোলা, কিন্তু ব্যবসা নেই, এই মহামারীর সময়ে কেইবা আসবে মিষ্টি খেতে? কিন্তু মিষ্টির দোকান বন্ধ থাকলে হাজার হাজার লিটার দুধ নষ্ট হবে, সেই কারণেই সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে মিষ্টির দোকান খোলা থাকবে লকডাউনে, কিন্তু আখেরে লাভের লাভ কিছুই হচ্ছে না।
একদিকে চলছে কড়া লকডাউন, অপরদিকে লকডাউন এর ফলে কর্মহীন অধিকাংশ মানুষ, অর্থনৈতিক সংকটে অনেকেই, অনেকে আবার পরিবারসহ আক্রান্ত এই মারণ রোগে, এই পরিস্থিতিতে কে বেরোবে বাড়ির বাইরে এবং যাবে মিষ্টির দোকানে? সেটাই এখন কোটি টাকার প্রশ্ন, সকাল 10 টা থেকে বিকাল 5 টা পর্যন্ত খোলা থাকছে মিষ্টির দোকান, কিন্তু মাছি তাড়ানো ছাড়া আর কোন কাজ নেই মিষ্টি ব্যবসায়ীদের,
প্রতিদিনই সকালে দোকান খুলছেন আশায়, আজ হয়তো বিক্রি হবে ভালো, কিন্তু দিনের শেষে মাথায় হাত, শিলিগুড়ি শহরের প্রতিটি মিষ্টির দোকানের একই হাল, এভাবে চললে নিজেরাই আর দোকান খুলবেন না বলেই ভাবছেন ব্যবসায়ীরা।