শিলিগুড়ি,২১মে,পরিমল রায়:আজ ২১মে।আর্ন্তজাতিক চা দিবস৷ করোনা অতিমারীর জন্য চায়ের দোকানে চায়ের কাপে মন ভরে চুমুক দিতে পারছে না চা প্রেমী মানুষজন৷ লকডাউনের জন্য বন্ধ দোকানপাট৷ চুপি চুপি চা খেতে হচ্ছে চা প্রেমী মানুষদের৷
উত্তরবঙ্গের একটি বড় শিল্প, চা শিল্প ৷
এসময় করোনা ভাইরাসের শৃঙ্খল ভাঙার জন্য গোটা রাজ্যে চলছে লকডাউন৷ এই লকডাউনের জন্য অনেকটাই সংকটে উত্তরবঙ্গের চা বাগানগুলো ৷ সংকটে উত্তরের অর্থনীতির অন্যতম ভিত চা শিল্প।
এইসময় করোনা অতীমারীর জন্য করোনার স্বাস্থ্যবিধি মেনে ৫০% শ্রমিক নিয়ে চা বাগানে কাজ করার কথা বলা হয়েছে৷ অন্য দিকে লকডাউনের করনে বন্ধ হয়ে আছে চা শিল্পের সঙ্গে যুক্ত চা ব্যবসা৷ লকডাউনে বন্ধ চায়ের ছোটো ছোটো দোকানগুলোও৷ দোকানে চা খেতে খেতে আড্ডায় বসতে পারছে না চা প্রেমী মানুষ৷ কর্মহীন হয়েছে ছোটো ছোটো চায়ের দোকান করে জীবিকা নির্বাহ করা মানুষরা৷ লকডাউন এর মাঝেও জরুরী কাজে কিছু মানুষ পথে নেমেছেন। আর কাজে বেরিয়ে গলা শুকালে বাঙালি চা খাবে না এটা কি হয়? আর সেই কারণেই চোরি চোরি চুপকে চুপকে শিলিগুড়ি শহরের এ প্রান্ত থেকে ও প্রান্তে আন্তর্জাতিক চা দিবসের দিন বিক্রি হলো এক কাপ চা, আর সেই কথাটাই মনে পড়ে গেল আজকের এই ছবি থেকে, আমরা কে চা খাব না?খাব না কি আমরা চা?আর এভাবেই
অনেকটা নিরবে কেটে গেল একটি আর্ন্তজাতিক চা দিবস৷